ঢাকা ২৫ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের আইন লঙ্ঘন করে ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদে সালমা বানু! ভারতীয় পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা , ৭০ জন নিহতের দাবি ভারতের। পৈত্রিক সম্পত্তি বাঁচাতে জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ডিএমপিতে মাহাদী হাসানের অভিযোগ সমাজসেবা অধিদপ্তর ও জাতীয় প্রতিবন্ধি উন্নয়ন ফাউন্ডেশন ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের পুনর্বাসন কেন্দ্র গাবতলী'র বস্তিতে আগুনে পুড়ে যাওয়া হতদরিদ্রদের মাঝে ইফতার মাহফিল ট্যাক্স ল'ইয়ার্স সোসাইটি ২০১৭ এর নির্বাচিত নতুন কমিটির অভিষেক দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠিত জুড়ীতে আমার দেশ পত্রিকার নাম ভাঙ্গিয়ে এক প্রতারকের চাঁদাবাজির অভিযোগ ‘বাবা নেই’ ভিডিও গানের মোড়ক উন্মোচন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা জালাল আহমেদ বহাল তবিয়তে

আবারও ব্রহ্মপুত্র নদের ধারে প্রশাসনের উচ্ছেদ অভিযান

#

মফিদুল ইসলাম লাভলু ময়মনসিংহ প্রতিনিধিঃ

১৪ ডিসেম্বর, ২০২১,  9:50 PM

news image

ময়মনসিংহের কাশর উওরা এলাকায় ময়মনসিংহ জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আবারও অবৈধ নদ দখলমুক্ত করার নামে ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করে। গত ১৩ ডিসেম্বর (সোমবার) বিকেল ৩ টায় ময়মনসিংহ সদর ভূমি অফিসের অন্তর্গত কাশর মৌজা এলাকায় অবৈধ নদ দখল উদ্ধার ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান পরিচালনা করেন  ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমান ও ময়মনসিংহ সদর সহকারী কমিশনার ( ভূমি) এইচ এম ইবনে মিজান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ সদর পৌর ভূমি অফিসের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ ইকতিয়ার উদ্দিন ভূঁইয়া সহ উপজেলা প্রশাসনের ও সদর ভূমি অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যগণ। অভিযান পরিচালনা করে    পূর্বের অভিযানের ধারাবাহিকতায় ভুক্তভোগী আলী আহম্মাদ ফিরোজ ও মানিক মিয়া এর স্থাপনাগুলোর বাকি অংশটুকু ভেঙে ফেলে। এছাড়াও অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার জন্য ড্রেজার মেশিন ধ্বংস করা হয়। এর আগেও গত ১ ডিসেম্বর প্রশাসনের উদ্যোগে উক্ত এলাকায়  উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছিলো। এ বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এইচ এম ইবনে মিজান জানান, অবৈধভাবে নদী দখলের জন্য উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। প্রয়োজনে বার বার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হবে। উচ্ছেদ না করলে তাদের বিরুদ্ধে  আমরা আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবো এবং আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। এ বিষয়ে ভূমির মালিকানা  দাবিদার ও ঘরের মালিক আলী  আহম্মেদ ফিরোজ ও মানিক মিয়া জানান, এখানে আমাদের পূর্ব পুরুষদের মোট ভূমি রয়েছে ৮.৫৩ একর তার মধ্যে প্রশাসনের সাথে আমাদের  ৫.৯৮ একর নিয়ে মামলা চলমান রয়েছে বাকি ২.৫৫ একর ভূমি ব্যাক্তিমালিকানাধীন রয়েছে। কিন্তু আমরা আমাদের মালিকানাধীন ভূমিতে স্থাপনা ও ঘর নির্মাণ করছিলাম কিন্তু প্রশাসন আমাদেরকে কোন জমি না বুঝিয়ে দিয়েই এমন কি আদালত কর্তৃক কারণ দর্শানো নোটিশ উপেক্ষা করেই আবারও আমাদের নির্মাণাধীন  স্থাপনা ও ঘরগুলোর বাকি অংশটুকু ভেঙ্গে দিয়েছে ফলে আমাদের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে। আমরা ভূমির প্রকৃত মালিকানা দাবিদার এজন্য আমাদের ভূমির মালিকানা নিয়ে  আদালতে মামলা চলমান রয়েছে,যার মামলা নং -৩৩০/২০২১ ইং। বর্তমানে আমরাও প্রশাসনের  মামলার ও গ্রেফতারের হুমকিতে রয়েছি । এজন্য আমরা ঊধ্বর্তন প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি এবং ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করছি।

logo প্রকাশক - মোঃ মাহফুজুর রহমান সম্পাদক- মোঃ সাজেদুর রহমান নির্বাহী সম্পাদক- আব্দুস সালাম মিতুল